আরও শক্তিশালী হচ্ছে ভারতীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। শত্রুদের এখন যে কোনও সময় জবাব দেওয়ার জন্য প্রস্তুত ভারত। একদিকে, দেশের মাটিতে অস্ত্র সহ প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম তৈরি করছে মোদী সরকার, অন্যদিকে থেমে নেই আমদানিও। ভারতের হাত আরও শক্ত করল রাশিয়া। ভারতের রণসজ্জার কাছে হার মানতে বাধ্য হবে শত্রুদেশ। হাসিনা সরকারকে উৎখাত করার পর থেকেই অশান্ত বাংলাদেশ। মন্দির ভাঙচুর, আগুন, মারধর, খুন সবেতেই টার্গেট সংখ্যালঘু হিন্দু। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া ইউনূসের কঙ্কালসার চেহারাটা এখন গোটা বিশ্বের কাছে পরিষ্কার। ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতারের পর গোটা বিশ্ব জেনে গিয়েছে, কী ভয়াবহ এবং আতঙ্কের পরিবেশ সেখানে। শুধু কি সাধারণ নিরীহ হিন্দু বা হিন্দুদের মন্দির? না, বেছে বেছে কাঠগড়ায় তুলে চরম শাস্তি দেওয়া হয়েছে আওয়ামি লিগপন্থী জনপ্রতিনিধি, পুলিশ অফিসার থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পদস্থ কর্তাদেরও। এর আগে চট্টগ্রামে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের বিরুদ্ধেও অভিযান চালিয়ে অত্যাচারের অভিযোগ উঠেছিল সেনার বিরুদ্ধে। এদিকে, ভারত ও রাশিয়ার বন্ধুত্ব সম্পর্কে ওয়াকিবহাল গোটা বিশ্ব। কঠিন সময়ে দুই দেশ বরাবর একে অপরের পাশে থেকেছে, সমর্থন করেছে। ভারতীয় নৌবাহিনীর জন্য যুদ্ধজাহাজ তৈরি করে দিল তারা। সোমবার সেই যুদ্ধজাহাজ তুলে দেওয়া হল ভারতের হাতে। সোমবার রাশিয়ার রাজধানী মস্কোয় সেটি গ্রহণ করলেন ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। পৃথক ভাবে কাজ করলেও, ‘বন্ধু’ ভারতের জন্য INS Tushil যুদ্ধজাহাজ তৈরি করতে সহযোগিতাপূর্ণ অবস্থানেই দেখা গেল দুই ‘চিরশত্রু’ দেশ। ২০১৬ সালে INS Tushil এবং আরও একটি যুদ্ধজাহাজ তৈরিতে রাশিয়াকে বরাত দেয় ভারত। INS Tushil আসলে Krivak 3 শ্রেণির যুদ্ধজাহাজ, যা আসলে একটি Stealth Missile Frigate, অর্থাৎ এই যুদ্ধজাহাজ শত্রুপক্ষের রেডারে ধরা পড়ে না, একটানা দীর্ঘ ক্ষণ শত্রুপক্ষের মোকাবিলা করে যেতে পারে। বর্তমানে ভারতের হাতে এমন ছয়টি যুদ্ধজাহাজ রয়েছে, যার সবক’টিই রাশিয়ায় তৈরি। ওই দু’টি যুদ্ধজাহাজ ছাড়াও, ভারতেও এমন যুদ্ধজাহাজ তৈরি হচ্ছে। গোয়ার শিপইয়ার্ডে সেগুলির নির্মাণ হবে। কিন্তু এখানেই আসল তথ্য লুকিয়ে। রাশিয়া ভারতের জন্য ওই যুদ্ধজাহাজ তৈরি করলেও, যুদ্ধজাহাজটির মূল ইঞ্জিন তৈরি করেছে ইউক্রেন। রাশিয়া এবং ইউক্রেন, দুই দেশের সঙ্গেই সুসম্পর্ক রয়েছে। তাই যুদ্ধ চালাকালীনও ওই প্রকল্প থেকে পিছু হটল না দুই দেশের কেউই। উল্লেখ্য, গত, রবিবার তিনদিনের সফরে মস্কোয় পা রাখেন রাজনাথ। সেইদিন পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে রাজনাথ সিং বলেন, ‘বিশ্বের গভীরতম সমুদ্রের চেয়েও গভীর’। ভূকৌশলগত চাপ এবং আমেরিকার রক্তচক্ষু থাকা সত্ত্বেও ভারত রাশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বহাল রাখাই নয়, সহযোগিতাকে আরও গভীর ও প্রসারিত করার জন্য তৎপর। ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে ভারতের আরও কাছে এসেছে রাশিয়া। আলোচনার মাধ্যমে শান্তির পক্ষে সওয়াল করলেও। পুরোন বন্ধুকে হতাশ করেনি ভারত। মার্কিন নিষেধাজ্ঞা উড়িয়ে রুশ তেল কিনছে নয়াদিল্লি। রাষ্ট্রসংঘে মস্কো বিরোধী প্রস্তাবে ভোট দেয়নি ভারত। তবে যুদ্ধ থামাতে বার বার আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়েছেন মোদি।
বাংলাদেশের পলাতক সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন সম্প্রতি এক ফেসবুক পোস্টে মেজর সুমন আহমেদ এর উদ্ধৃতি দিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, ভারত কি বাংলাদেশ...
Read more
Discussion about this post