ফের উত্তপ্ত হল কুলতলি। তুমুল উত্তেজনা ছড়াল এলাকায়। পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর করল উত্তেজিত জনতা। বিক্ষোভের জেরে ফিরতে হল পুলিশকে। রাস্তা অবরোধ করে তুমুল বিক্ষোভ দেখাল গ্রামবাসীরা। এসডিপিও-কে ধাওয়া করল স্থানীয়রা। পুলিশকে ঘিরে ফেটে পড়ল সাধারণ মানুষের রাগ। ঘরের মেয়ের বিচার না পাওয়া অবধি চলবে বিক্ষোভ, জানালেন গ্রামবাসীরা। চটি উঁচিয়ে পুলিশের দিকে ধেয়ে গেল তারা। নিহত ছাত্রীর মরদেহ নিয়ে এলাকায় মিছিল করেন গ্রামবাসীরা। ভাঙচুর করা হয় পুলিশের গাড়ি। পুলিশকে নিশানা করে চলে প্রবল ইটবৃষ্টি। গ্রামবাসীদের রোষের মুখে নিহত ছাত্রীর পরিবারের সঙ্গে দেখা না-করেই এলাকা ছাড়তে হয় স্থানীয় তৃণমূল সাংসদ প্রতিমা মণ্ডলকে।সোমবার সারা রাত বাড়ির সামনেই রাখা ছিল নিহত ছাত্রীর দেহ। মঙ্গলবার সকালে গ্রামবাসীরা দেহ নিয়ে আসেন স্থানীয় কৃপাখালি মোড়ে। সেখান থেকে শবদেহ বহনকারী গাড়িটি সামনে রেখে শুরু হয় প্রতিবাদ মিছিল। মিছিল যায় মহিষমারিহাটে। সেই মিছিলে বিভিন্ন গ্রাম থেকে বহু মহিলা যোগ দেন। মিছিল থেকে দোষীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে স্লোগান শুরু হয়। কৃপাখালি মোড় থেকে মহিষমারিহাট পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার রাস্তার বিভিন্ন মোড়ে মোতায়েন ছিল পদস্থ পুলিশ আধিকারিকদের নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী।
বাংলাদেশের পলাতক সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন সম্প্রতি এক ফেসবুক পোস্টে মেজর সুমন আহমেদ এর উদ্ধৃতি দিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, ভারত কি বাংলাদেশ...
Read more
Discussion about this post