মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভ করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আগামী দেড় মাসের মধ্যে তিনি দ্বিতীয়বারের জন্য হোয়াইট হাউসে ফিরতে চলেছেন। তবে তার আগে কমলা হ্যারিসকে প্রেসিডেন্ট পদে বসানোর দাবি উঠল আমেরিকায়। এই প্রস্তাব দিয়েছেন কমলা হ্যারিসের প্রাক্তন কমিউনিকেশন্স ডিরেক্টর জামাল সিমন্স। কমলা হ্যারিসকে কেন্দ্র করে এই জল্পনা ও সমর্থন বৃদ্ধি পাচ্ছে সেই পরিপ্রেক্ষিতে, যেখানে নানা রিপোর্টে উঠে আসছে যে, কার্যত প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রশাসনের নানা কাজ ইতিমধ্যেই হ্যারিস চালাচ্ছেন। তবে এর বিরুদ্ধে কিছু সমালোচনাও রয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, জনপ্রিয় ভোটে পরাজিত এমন একজন প্রার্থীর প্রতি এই দায়িত্ব অর্পণ করা কতটা ন্যায্য হবে। সম্প্রতি শেষ হওয়া প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হ্যারিস পরাজিত হয়েছেন। রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে তিনি ব্যাপক ব্যবধানে হেরে গেছেন। বেশিরভাগ জনমত সমীক্ষায় দুই প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের ইঙ্গিত থাকলেও, ‘নীরব সমর্থক’ বলে পরিচিত ভোটারদের সমর্থনে ট্রাম্প নিরঙ্কুশ জয় ছিনিয়ে এনেছেন। আমেরিকার সংবিধান অনুসারে ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য চার মাসের সময় থাকে। ট্রাম্পের শপথ গ্রহণ ২০ জানুয়ারি নির্ধারিত রয়েছে এবং ডেমোক্র্যাটস দল এই সময় পর্যন্ত নিজেদের রাষ্ট্রপতি পরিবর্তন আনার চেষ্টা চালিয়ে যেতে পারে। ডেমোক্রেসদের একাধিক নেতা এই দাবি করেছেন। কিন্তু জামাল সিমান তিনি কমলার নির্দেশক ছিলেন। তিনি সার্বজনীনভাবে পরামর্শ দিয়েছেন যে বাইডেনের ইস্তফা দেওয়া উচিত এবং নিজের উপরাষ্ট্রপতিকে আমেরিকার প্রথম মহিলা রাষ্ট্রপতি হিসেবে সুযোগ করে দেওয়া উচিত। প্রসঙ্গত, এ বারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পের কাছে পরাস্ত হয়েছেন কমলা। তবে প্রশাসনিক ক্ষেত্রে যথেষ্ট অভিজ্ঞতা রয়েছে কমলার। বাইডেনের আমলে ভাইস প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন বিভিন্ন সময়ে তা প্রমাণ করেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত। এ বারের নির্বাচন থেকেও বাইডেন সরে দাঁড়ানোর পর দলীয় প্রার্থী হিসাবে কমলার নাম প্রস্তাব করেছিলেন তিনি। ডেমোক্র্যাট শিবিরও তাতে সম্মতি দিয়েছিল। কিন্তু ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভোটে জিততে পারেননি।
সাম্প্রতিক অতীতে গোটা ভারতকে নাড়িয়ে দেওয়া আর জি কর কাণ্ডে নতুন মোড়। কলকাতার এই নামী সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ভিতরই...
Read more
Discussion about this post