বাংলাদেশের উত্তেজনা এখনো তুঙ্গে। তার প্রভাব পড়ছে ভারতেও। এরইমধ্যে আবার ভারত ভুটান সীমান্তে উত্তেজনা। ইতিমধ্যেই ভরত-ভুটান সম্পর্ক আরও নিবিড় করতে শুক্রবার সশস্ত্র সীমা বলের ৪৬ নম্বর ব্যাটালিয়নের শীর্ষকর্তাদের সঙ্গে মালবাজারে সৌজন্য বৈঠক করেন ভুটানের ডিরেক্টর জেনারেল পাশাং দোরজি। সীমান্ত সুরক্ষার নানা দিক নিয়ে তাঁরা আলোচনা করেন। এই মধ্যে ভূটানে আক্রান্ত ভারতীয়। বাংলাদেশের পর এবার ভুটান পুলিশের হাতে আক্রান্ত হলেন পাঁচ ভারতীয় যুবক। এই অভিযোগে উত্তাল জলপাইগুড়ির ভারত ভুটান সীমান্ত।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছিল আধা সেনা। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, জলপাইগুড়ি জেলার নাগরাকাটা থানার অন্তর্গত চাংমারি চা বাগানে রয়েছে পার্শ্ববর্তী দেশ ভুটানে যাবার জন্য একটি নির্দিষ্ট গেট রয়েছে। সেই গেট দিয়েই শনিবার চাংমারি চা বাগানের পাঁচ যুবক অন্যান্য দিনের মতো ভূটানে প্রবেশ করেছিলো। আর পাঁচ জন ভারতীয়ের মতই। তবে, সন্ধের সময় ওই পাঁচ যুবক চা বাগানে ফিরে এসে অভিযোগ করে ভূটান পুলিশ তাদেরকে শারীরিক ভাবে নির্যাতন করেছে। এরপরই রবিবার চা বাগানের শ্রমিক এবং স্থানীয় বাসিন্দারা, ভারত-ভূটান সীমান্ত গেট বন্ধ করে যাবতীয় যাতায়াত বন্ধ করে দেয়। শুরু হয় বিক্ষোভ। উত্তপ্ত হয় এলাকা। এ বিষয় জেলা পরিষদের প্রাক্তন মেন্টর অমরনাথ ঝা জানান, ঘটনাটি শনিবার সন্ধের। পাঁচ ব্যক্তি আইডি কার্ড দেখিয়ে ভূটানে প্রবেশ করে। যে অভিযোগ সামনে আসছে তাতে ভূটান পুলিশ তাদের ওপর নির্যাতন করে। এই ঘটনায় নজর রাখছে পুলিশ প্রশাসন। পাশাপাশি, কেন্দ্রীয় আধা সেনাও পরিস্থিতির ওপর সজাগ দৃষ্টি রাখছে বলে জানান অমরনাথ ঝা।
এ প্রসঙ্গে জেলা পুলিশ সুপার উমেশ খনডাভালে জানান, একটি স্থানীয় সমস্যা তৈরি হয়েছিল। এর সঙ্গে আন্তর্জাতিক ইস্যুর যোগাযোগ নেই। তবে বর্তমানে বাংলাদেশ ভূটান সীমান্ত শান্ত
Discussion about this post