ভোটমুখী রাজ্যে সরগরম রাজ্য রাজনীতি। সেই আবহেই সারা রাজ্য তথা দেশে জুড়ে অতিসমারোহে পালিত হল রামনবমী তিথি। রাম নামে মেতে জেলায় জেলায় রামনবমী অনুষ্ঠানে সামিল হয়েছেন শাসকদলের কর্মী সমর্থক থেকে দলীয় নেতৃত্বের একাংশ । এদিন সকালে যখন রাম নামের মাধ্যমে নবমীর শোভাযাত্রায় মেতেছে তৃণমূলের বড় থেকে মাঝারি সব নেতারাই, সেই সময় নিজের নির্বাচনী কেন্দ্র ডায়মণ্ড হারবারে বাবা বড় কাছারি মন্দিরে পুজো দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। কথিত আছে, বাবা বড় কাছারি খুবই জাগ্রত। সাংসদ হওয়ার পর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এই মন্দিরের সামনে একটি তোরণও নির্মাণ করে দিয়েছেন। বুধবার দুপুর দেড়টা নাগাদ, দলীয় কর্মীদের নিয়ে মন্দিরে উপস্থিত হয়ে পুরোহিতের সঙ্গে মন্ত্র উচ্চারনের মধ্যে দিয়ে বাবা বড় কাছারির মাথায় দুধ গঙ্গাজল ঢেলে পুজো দেন তিনি। পুজোর পর ঠাকুরের কাছে হাঁটু মুড়ে বসে আর্শীবাদ নিতেও দেখা যায় অভিষেককে। এরপর সেই ছবি নিজের এক্স – হ্যাণ্ডেলে পোস্টও করেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। মন্দির প্রাঙ্গণে তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ডের উপস্থিতির জন্য সকাল থেকেই কড়া নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে ফেলা হয়েছিল সমগ্র মন্দির প্রাঙ্গণ। পুজো দেওয়ার পর এলায় জনসংযোগ সারেন তিনি। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখার জন্য মন্দির প্রাঙ্গণে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতন। পাশাপাশি, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে সামনে পেয়ে নিজস্বী তুলতেও দেখা যায় অনেক দর্শনার্থীদের। পুজো দিয়ে অভিষেক জানান, সুখ, সমৃদ্ধি, আনন্দ আসুক প্রত্যেকটি পরিবারে। শান্তি, সম্প্রীতি ও সৌভ্রাতৃত্বের অটুট বন্ধনে আবদ্ধ হোক বাংলা। সকল অশুভ শক্তির বিনাশ হোক এবং মানবিকতার সুরে গড়ে ওঠুক গোটা সমাজ।
রামনবমীর দিন তৃণমূল নেতৃত্বের একাংশ যখন রামনাম নিয়ে শোভাযাত্রায় মগ্ন, সেই সময় হঠাৎ করে শিব মন্দিরে পুজো দিতে দেখা গেল তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমাণ্ডকে। তিনি ধর্মচরমে আছেন, কিন্তু ধর্ম নিয়ে রাজনীতিতে নেই, সেই বার্তাই কি দিতে চাইলেন অভিষেক এমনই মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহল।
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদি ভারতের সবচেয়ে সফল। এমন দাবি সবসময় করে আসছেন বিজেপির নেতা-নেত্রীরা। ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনেও নরেন্দ্র মোদিকে সামনে...
Read more
Discussion about this post