পড়াশোনা করে যে, গাড়ি ঘোড়া চড়ে সে। ছেলেবেলা থেকে যখনই স্কুলের গণ্ডির মধ্য ঢোকে ক্ষুদেরা, তখন থেকেই সেই ক্ষুদে পড়ুয়ারা যাতে ভালো করে পড়াশোনার করে তার জন্য একথা বলে থাকেন অভিভাবক ও অভিভাবিকারা। কিন্তু দিন বদলিয়েছে, আগের থেকে বহুগুন বেড়েছে লেখাপড়ার মান। এর মধ্যে পরীক্ষায় প্রতিটি বিষয়ে ১০০ নম্বর না আনতে পারলে, টিকে থাকায় দায়। সব কিছুর মধ্যে কেউ লেখাপড়ার দৌড়ে এগিয়ে থাকে আবার কেউ পিছিয়ে যায়। জীবনে পড়াশোনার রেস ময়দানের মাঝপথেই থেকে গেছে অনেক নিষ্প্রাণ। তবে শুনলে অবাক হবেন, ক্লাসের পরীক্ষার রেজাল্ট প্রকাশের পর সন্তানের নম্বর দেখে চক্ষু চড়কগাছ মা-বাবার। কিন্তু কেন? নম্বর বসানোর ভুল বা পরীক্ষার খাতা দেখার সময় শিক্ষকের ভুল। সে যাই হোক, সন্তান অঙ্কে পেয়েছে প্রাপ্ত নম্বর ২০০-র মধ্যে ২১২। অবাক হলেও, বাস্তবেই ঘটেছে এমন ঘটনা। আর সেই মার্কশিট ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে স্যোশাল মিডিয়ায়।
কিন্তু কোথায় ঘটেছে এমন ঘটনা। এ রাজ্যে নয়। ঘটনা ঘটেছে গুজরাটের ঝালড় খরসানা গ্রামের বংশীবেন মণীশভাই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। সূত্রের খবর, পরীক্ষা হয়েছে ২০০ নম্বরে। কিন্তু চতুর্থ শ্রেনীর এক পড়ুয়াকে অঙ্ক পরীক্ষায় নম্বর দেওয়া হয়েছে ২১২। খবর চাউর হতেই, পরীক্ষার খাতায় উল্লিখিত মার্কশিটের তদন্ত শুরু স্কুল কর্তৃপক্ষের। যদিও পরে অভিভাবকদের অভিযোগের ভিত্তিতে পরীক্ষার খাতা ঠিক ভাবে যাচাই করে শিক্ষক শিক্ষিকারা ওই ছাত্রকে সঠিক নম্বর দিয়েছে । বর্তমানে ওই ছাত্রের সব বিষয় মিলিয়ে প্রাপ্ত মোট নম্বর হল ৯৩৪। সেখানে ওই ছাত্র আগে পেয়েছিল ৯৫৬। ঘটনা ঘিরে শোরগোল এলাকায়।।
Discussion about this post