তিনি আলাদিন। তিনি আন্দ্রে ইনিয়েস্তা ।আশ্চর্য প্রদীপের সন্ধান দিতে পারতেন তিনিই। অন্তত বিপক্ষের ডিফেন্ডারদের অরণ্যে যখন বলের অপেক্ষায় চাতক হতেন স্ট্রাইকাররা, তখন তিনি হতেন স্বপ্নের কান্ডারি। জন্মদিনের ফুটবলার তার পায়ের দিকে তাকিয়ে। তখনই সকলকে অবাক করে তিনি বলের গায়ে ঠিকানা লিখে দিতেন তখনও মেসির কখনো দাবির ভিয়ার ।কিন্তু ফুটবল বিশ্বে কত গোলে যে লেখা আছে ইনিয়েস্তার নাম তার ইয়াত্তা নেই। ফুটবলকে বিদায় নিয়ে আশ্চর্য প্রদীপ ঝোলায় তুলে রাখলেন ম্যাজিসিয়ান। ফুটবল টিম গেম বটে তবে সময়ে সময়ে এভাবেই একক দক্ষতা হয়ে উঠেছে দেশের সমার্থক। ইনিয়াস্তা তাই এক অন্য এক ফুটবল সংস্কৃতি। যেখানে স্পেন বা বার্সার সমর্থকের বাস শুধু নয় ।সারা পৃথিবীর ফুটবলপ্রেমীরাই বেড়াতে যেতে ভালোবাসেন। কারণ এমন চোখের আরাম আর কোথায় !এমন মনের শান্তি বা কে সহজে দিতে পারেন! যেটা পারতেন আন্দ্রে ইনিয়েস্তা। স্পেনের জার্সি ছেড়েছেন ২০১৮ সালের বিশ্বকাপে পরাজয়ের পর। বার্সেলোনার সঙ্গ ত্যাগ করেছেন অনেকদিন ।তারপর ভিসেল কোবে হয়ে ইমিরেটস ক্লাব ।তার পায়ের জাদু বহুদিন ধরেই লোক চক্ষুর আড়ালে তবু শেষের ঘোষণা মানেই শেষই। সুতরাং এই আশ্চর্য প্রদীপের মায়া যে আর দেখা যাবে না সেটাই বাস্তব। তা মেনে নেওয়া ছাড়া উপায় নেই। শেষ পর্যন্ত একটা কথাই বলা যায় ধন্যবাদ জিনিসটা ফুটবলকে তুমি যা দিয়ে গেলে তার পরিমাপ করা সাজে না। ফুটবল দেবতার সোজা রাখবে সে নিবেদন তবু আক্ষেপ যেন যায় না। ফুটবল তো এগিয়ে যাবে নতুন তারকাদের ভর করে।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতের অংশ গ্রহন নিয়ে, পাকিস্তানের সঙ্গে অনেক দড়ি টানাটানির পর, যদিও বা হাইব্রিড মডেলে ভারত পাকিস্তান রাজি হল।...
Read more
Discussion about this post