দ্বিতীয় দফার সেমিফাইনালে বিবেকানন্দ যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে ওড়িশাকে ২-০ গোলে হারিয়ে গেল আইএসএল এর ফাইনালে চলে গেল মোহনবাগান । ঘরের মাঠে সরিষা 2-1 গোলে গিয়ে থাকলেও নিজেদের মাঠে মোহনবাগান ওড়িশাকে হারলই না একই বছরের লিগ এবং এবং শীল্ড জয় করে ত্রিমুকুট জয়ের পথে ।
একমাত্র মুম্বাই এফসি এক বছরে লিগ এবং শিল্ড জয় করেছিল আইএসএলে। এছাড়া কোন দলই এক বছরে দুটি আই এস এল ট্রফি জয় করতে পারেনি । এবছর মোহনবাগান এর সামনে সেই সুযোগ এসে গেছে । আগামী ৫ই মে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে মোহনবাগান ফাইনালে জিতলে এ বছরের লিগ শীল্ড জয় করে ত্রিমুকুট জয় করতে পারবে। । গতকাল যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে শুরু থেকেই মোহনবাগান ওড়িশা র বিরুদ্ধে আক্রমনাত্মক ফুটবল খেলতে শুরু করে । প্রাথমিক চাপ কাটিয়ে ওড়িশাও প্রতিআক্রমণে আসে । বাইশ মিনিটে কোলাসোর পাশ ধরে দিমিত্রী পেত্রাতোস বক্সের বাইরে থেকে গোলে শট নেয় । ওড়িশার গোলরক্ষক অমরিন্দর সিং কোনরকমে চাপরে বলটি বাঁচালে বল গিয়ে পড়ে কামিন্সের সামনে । সুযোগ সন্ধানী কামিন্স গোল করে মোহনবাগানকে এগিয়ে দেয় । এরপর আক্রমণ প্রতি আক্রমণে খেলা চলতে থাকে। দু দল ই বেশ কয়েক কয়েকটি গোলের সুযোগ নষ্ট করে । প্রথম অর্ধে আর কোনো গোল হয়নি । দ্বিতীয় অর্ধের সংযুক্তি সময়ে অর্থাৎ 93 মিনিটে মনবির সিং বামপন্থ দিয়ে একটি বল নিয়ে উঠে যায় এবং মাইনাস করে সালাদ আব্দুল সামাদের উদ্দেশ্যে , গোলরক্ষ্ক অমরিন্দর কোনোমতে বলটি কে বাঁচালে সামাদের মাথায় লেগে ঢুকে বল গোলে ঢুকে যায় । মাঠ ভর্তি দর্শকের গর্জনে মোহনবাগান ফাইনালে ওঠে দু পর্বের খেলা মিলিয়ে তিন দুই গোলে জিতে । এই প্রচন্ড গরমে ৬২০০০ এর ওপর মোহনবাগান দর্শক মাঠে হাজির ছিল । আজ আইপিএলের দুটি খেলা ছিল। তা সত্ত্বেও মোহনবাগান দর্শকদের দলের প্রতি ভালোবাসা খেলোয়াড়দের মুগ্ধ করেছে , মুগ্ধ করেছে কর্মকর্তাদেরও । ফুটবলের প্রতি ভালোবাসা আইপিএল কেড়ে নিতে পারেনি ।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতের অংশ গ্রহন নিয়ে, পাকিস্তানের সঙ্গে অনেক দড়ি টানাটানির পর, যদিও বা হাইব্রিড মডেলে ভারত পাকিস্তান রাজি হল।...
Read more
Discussion about this post