নির্বাচন বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠল রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক পরেশ রাম দাস। মঙ্গলবার ক্যানিংয়ে ছিল বিজেপির প্রতিবাদ সভা। তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিজেপি কর্মীদের উপর হামলার প্রতিবাদে তিনি এই সভা করেন। তার আগে ক্যানিংয়ের হাসপাতাল মোড় থেকে অটো স্ট্যান্ড পর্যন্ত প্রতিবাদ মিছিল করেন শুভেন্দু অধিকারী । সেখানে উপস্থিত ছিলেন জয়নগর লোকসভার বিজেপি প্রার্থী অশোক কান্ডারিও। অভিযোগ, লোকসভা ভোটের প্রচারের জন্য বিজেপির তরফ থেকে নির্বাচন কমিশনের দফতর থেকে অনুমতি নেওয়া হয়েছিল। নির্ধারিত সময় ছিল তিনটে থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত। সেই সময় পেরিয়ে গেলেও বিজেপির প্রচার চলতে থাকে। এই কারণেই নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক পরেশ রাম দাস। এ প্রসঙ্গে তৃণমূল বিধায়ক বলেন, “নির্বাচন বিধি লঙ্ঘন করেছে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। বিষয়টি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের কাছে আমরা অভিযোগ জানিয়েছি। যারা নির্বাচন বিধি মানেন না, তারা কী করে নির্বাচন করবে। আমরা চাই বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিক কমিশন।” এদিন ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক পরেশ রাম দাস, ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক শওকত মোল্লা সহ স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের শাহজাহানের মত অবস্থা করা হবে বলে প্রকাশ্য সভা থেকে হুঁশিয়ারি দেন বিরোধী দলনেতা। উল্লেখ্য গত কয়েকদিন আগে জীবনতলা থানার মঠের দিঘি এলাকা এবং গোসাবা বিধানসভার কুমিরমারি গ্রামে বিজেপি কর্মীরা আক্রান্ত হন। সেই ঘটনায় তৃণমূলকেই দায়ী করেছে বিজেপি। সেই আক্রান্ত কর্মীদেরকে এদিন মঞ্চে তুলে সম্বর্ধনা জানান বিরোধী দলনেতা। বিজেপির এই মিছিলের পাল্টা বুধবার সকাল দশটায় প্রার্থী প্রতিমা মণ্ডলের সমর্থনে ক্যানিংয়ে একটি মিছিলের আয়োজন করেছে তৃণমূল।
বাংলায় জনসংখ্যার বিপজ্জনকভাবে রূপান্তর হচ্ছে। দশ বছরে ৪৬টি বিধানসভা এলাকায় ভোটার সংখ্যা ৪০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। এর মধ্যে ৭টি আসনে...
Read more
Discussion about this post