সন্দেশখালির গোটা ঘটনায় বারেবারেই উঠে এসেছে তাঁর নাম। অবশেষে সেই পিয়ালি ওরফে মাম্পি দাসকে জেল হেফাজতে পাঠায় বসিরহাট আদালত। এবার সেই নির্দেশের বিরুদ্ধে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ মাম্পি দাস। আগামীকাল সেই মামলার শুনানি হতে চলেছে উচ্চ আদালতে। এবার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন সন্দেশখালির দুই প্রতিবাদী মুখ রেখা পাত্র ও মাম্পি দাস। গতকাল বসিরহাট আদালতের নির্দেশে গ্রেফতার করা হয়েছে সন্দেশখালির বিজেপি কর্মী পিয়ালী দাস ওরফে মাম্পিকে। আগাম জামিনের আবেদন করে তিনি আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। কিন্তু জামিন অযোগ্য ধারায় তার বিরুদ্ধে মামলা থাকায় জামিন মেলেনি মাম্পির। উল্টে আট দিনের জেল হেফাজত হয় তার। সন্দেশখালিতে নিম্ন আদালতে জামিন চাইতে গিয়ে নিম্ন আদালতের নির্দেশে জেলে যাওয়া বিজেপি নেত্রী মাম্পি দাস ওরফে পিয়ালি মামলা করলেন হাইকোর্টে।
তার আইনজীবীর অভিযোগ, প্রথমে সব জামিন যোগ্য ধারা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তিনি জামিন চাইতে গেলে পুলিশ শেষ মুহূর্তে জামিন আযোগ্য ধারা যুক্ত করে। আদালত তাকে জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয়। এদিকে, সন্দেশখালির বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র তার বিরুদ্ধে মিথ্যে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই অভিযোগে হাই কোর্টের দ্বারস্থ রেখা পাত্র। পৃথক আবেদনে তার আইনজীবীর দাবি, তার বিরুদ্ধে এমন কত মামলা আছে তার তালিকা দিক পুলিশ। একইসঙ্গে, তিনি নিরাপত্তার আবেদন করেন। বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর এজলাসে বৃহস্পতিবার মামলার শুনানি।
Discussion about this post