মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের ২৫ বছর থেকে ৬০ বছর পর্যন্ত মহিলাদের জন্য লক্ষীর ভাণ্ডার প্রকল্প চালু করেছে । তার সফলও পেয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। এবার লক্ষীর ভান্ডার প্রকল্পের জালিয়াতি করে ময়নার বেশ কিছু বিজেপি নেতৃত্বেরাও পাচ্ছে। এমনই চাঞ্চল্য ছড়ালো গোটা ময়না এলাকায় অভিযোগ স্বীকারো করেন বিজেপির বুথ সভাপতি। ময়নার এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত দক্ষিণ হরকুলি গ্রামের বুথ সভাপতি অশোক দাস সহ মহিন দাস ,মন্টু দাস ,সুখেন মাইতি, অমরেশ মাইতি, রাহুল পাহারি সহ ১২ জন ছেলেদের একাউন্টে ঢুকেছে লক্ষীর ভান্ডারের টাকা। এমনই চাঞ্চল লকর অভিযোগ আছে প্রশাসনিক আধিকারিকদের কাছে । তখনই জানার যায় যে দলীয় ময়নার হরকুলি গ্রামের যুবক শ্রীকান্ত দাস তিনি বেসরকার ি সংস্থার হয়ে বিভিন্ন ব্লকের ডাটা এন্ট্রির কাজ করতেন। কখনো পূর্ব পশ্চিম বর্ধমান , হুগলিতে কাজ করতেন।২০২২ সালের হুগলি জেলার খানাকুল দু’নম্বর ব্লকের কাজ করতেন সে সময়েই দুয়ারে সরকারের কাজ করার সুবাদে বিডিওর লগইন পাসওয়ার্ড তার কাছে ছিল। সেই লগইন পাসওয়ার্ড জালিয়াতি করে একের পর এক নিজের বাবা সহ এলাকার যুবক বৃদ্ধাদের লক্ষীর ভান্ডার পাইয়ে দিয়েছে। শুধু লক্ষীর ভান্ডার নয় বিধবা ভাতা,বাদ্যক্ষ ভাতাস, সরকারি প্রকল্পের বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা পাই দিয়েছে বিভিন্ন ছেলেদের। তবে তার ছেলের কর্মকান্ডে ঘটিয়েছে তা নিজের মুখে স্বীকার করেন বিজেপির বুথ সভাপতি অশোক বাবু। মেয়েদের প্রকল্পের টাকা ঢুকছে ছেলেদের অ্যাকাউন্টে ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
তবে ইতিমধ্যেই ময়নার বিডিও খানাকুল ব্লকের বিডিও সাথে যোগাযোগ করেছে বিষয়টি উদ্যোতন ও কর্তৃপক্ষকে কেউ জানানো হয়েছে।
বাংলায় জনসংখ্যার বিপজ্জনকভাবে রূপান্তর হচ্ছে। দশ বছরে ৪৬টি বিধানসভা এলাকায় ভোটার সংখ্যা ৪০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। এর মধ্যে ৭টি আসনে...
Read more
Discussion about this post