শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়িতে এনএসজি। আবু তালেব মোল্লার বাড়ির মেঝে খুঁড়ে উদ্ধার প্রচুর আগ্নেয়াস্ত্র। বাড়িটি মূল রাস্তা থেকে প্রায় ২০০ মিটার ভিতরে শুনশান জায়গায়।
নজির গড়ল বাংলা। তৃণমূল সরকারের আমলে নয়া পালক জুড়লো রাজ্যের মুকুটে। সৌজন্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলের অন্যতম সম্পদ শেখ শাহজাহান এন্ড কোম্পানি। বিপুল অস্ত্র সম্ভারে ভরা সন্দেশখালির বেতাজ বাদশার সাগরেগের বাড়ির আনাচে-কানাচে। যার দৌলতেই ন্যাশনাল সিকিউরিটি গ্রুপ বা এনএসজি কে নামতে হল রাজ্যের মাটিতে।
সন্দেশখালির আগারহাটি গ্রামে আসলো এনএসজি টিম। শেখ শাহজাহানের ঘনিষ্ঠ আবু তালেব মোল্লার বাড়িতে সকাল থেকেই সিবিআই এর আধিকারিকরা তল্লাশি চালাচ্ছিলেন। তল্লাশি চলাকালিন বাড়ির মেজে ভেঙে প্রচুর অত্যাধুনিক বিদেশী আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হয়। শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়িতে অত্যাধুনিক বোমা রয়েছে। খবর পাওয়ার পরই এলাকায় আসে এনএসজি । নামানো হয় রোবট । আল্টা ভায়োলেট রে চেক করার বিশেষ মেশিন নিয়ে আসা হয়। পাশাপাশি বোমা নিষ্ক্রিয় করার জন্য বিশেষ মেশিনও আনা হয়।
ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড বা এনএসজি , ভারত সরকারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনে থাকা একটি সন্ত্রাসবিরোধী ইউনিট। দেশের মধ্যে সন্ত্রাসবাদীদের যে কোনও কর্মকাণ্ড মোকাবিলার জন্য ১৯৮৪ সালে এই বাহিনী তৈরি হয়। সেই এনএসজির কম্যান্ডোদের কোন পরিস্থিতিতে সন্দেশখালিতে ডেকে পাঠানো হল তা নিয়ে শুরু হয়েছে জোর জল্পনা।এদিকে ইডির উপর হামলার পর প্রায় ২ মাস নিখোঁজ ছিলেন শেখশাহজাহান। ধরা পড়ার পর রাজ্য পুলিশ, সিবিআই এর হাত ঘুরে এখন ইডি হেফাজতে। সন্দেশখালির কাগুজে বাঘ শেখ শাহজাহানের দাপট, অত্যাচার, নিপীড়নের কথা সংবাদমাধ্যমের দৌলতে জেনেছিল রাজ্যবাসী। আজ তার দৌলতেই এনএসজিকে দেখল রাজ্যের মাটিতে।
শিলিগুড়ি করিডোরের কাছে বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফ ক্যাম্পে হামলার ঘটনা। গুলির লড়াইয়ে প্রাণ গেল এক অনুপ্রবেশকারীর। এই ঘটনা নিয়ে ভারতের সীমান্ত...
Read more
Discussion about this post