বড় ঘোষণা কেজরীওয়ালের। জানালেন, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিতে চলেছেন তিনি। আজ, রবিবার দলীয় সভা থেকেই এই বড় ঘোষণা করেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। দিল্লির জনসভা থেকে তাঁর ঘোষণা, “দুদিন বাদেই মুখ্যমন্ত্রীর পদ ছাড়ব। জনতার রায়ে জিতে আসার আগে মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসব না।” রবিবার দুপুরে দলীয় বৈঠকে আপ প্রধান বলেন, “দু’দিন পরে আমি মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেব। যত দিন না জনতা জনার্দনের রায় পাচ্ছি, তত দিন আমি এই আসনে আর ফিরব না। কয়েক মাস পরেই দিল্লিতে ভোট রয়েছে। আদালতে আমি বিচার পেয়েছি। এ বার জনতার আদালতে বিচার পাওয়ার অপেক্ষায় আছি আমি। মানুষ যে দিন চাইবে, সে দিনই আমি আবার মুখ্যমন্ত্রীর পদে ফিরব।” কেজরীওয়ালের এই ঘোষণাকে তাঁর অগ্নিপরীক্ষা হিসাবেই ব্যাখ্যা করছেন আম আদমি পার্টির রাজ্যসভার সাংসদ রাঘব চড্ডা। তাঁর কথায়, “আজ তিনি অগ্নিপরীক্ষা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। দিল্লিবাসী আপকে ভোট দিয়ে প্রমাণ করে দেবে যে তিনি সৎ।” এদিন কেজরিওয়াল আরো বলেন, “বিধায়ক ভাঙানো, ইডি, সিবিআই দিয়ে ভয় দেখানো, ভুয়ো মামলা করে জেলে ভরে দেওয়া, সরকার ফেলে দেওয়াই বিজেপির ফর্মুলা। ভেবেছিল, কেজরিওয়ালকে জেলে ভরলে আম আদমি পার্টি ভেঙে যাবে। বিধায়ক ভাঙিয়ে দিল্লিতে সরকার গড়ে ফেলবে বিজেপি। পঞ্জাবেও বিধায়ক ভাঙিয়ে সরকার গঠন করা সম্ভব হবে। কিন্তু আমাদের দল ভাঙেনি, বিধায়ক, কার্যকর্তাদের ভাঙাতে পারেনি। এদের এতবড় ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়ার ক্ষমতা আছে আমাদের। ভেবেছিল মনোবল ভেঙে দেবে। জেলে এই ১৫০-২০০ দিনে আমার মনোবল ১০০ শতাংশ বেড়ে গিয়েছে।” এরপরই মমতাদের উদ্দেশে কেজরির বার্তা, ”হেমন্ত সোরেন, সিদ্দারামাইয়া, পিনারাই বিজয়নের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধেও একই জিনিস চলছে। বিরোধী শিবিরের একজন মুখ্যমন্ত্রীকেও ছাড়ে না এরা। ভুয়ো মামলা করে, জেলে ঢোকায়। ১০ দিন আগে সুপ্রিম কোর্টের এক বেঞ্চ কেন্দ্রের কাছে জানতে চায়, জেলের ভিতর থেকে সরকার চলতে পারবে না কেন? অর্থাৎ জেলের ভিতর থেকে সরকার চলতে পারে। তাই দেশের সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের হাতজোড় করে বলব, প্রধানমন্ত্রী যদি জেলে ঢোকানোর হিম্মত দেখান, ইস্তফা দেবেন না। জেল থেকে সরকার চালান।”
ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে। পুজোর উদ্বোধন চলছে জোড়কদমে। মহালয়ার দিন থেকেই টলিপাড়ার নায়িকারা পৌঁছচ্ছেন বিভিন্ন প্যান্ডেলে উদ্বোধনের জন্য। চতুর্থীর দিন...
Read more
Discussion about this post