চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে নিউ ইয়র্কে রয়েছে রাষ্ট্রপুঞ্জের বিশেষ অধিবেশন। সেই সময়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে যাতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মুহাম্মদ ইউনূসের একটা পার্শ্ববৈঠক করানো যায়, নয়াদিল্লিকে আগেই সেই প্রস্তাব দিয়ে রেখেছে ঢাকা। নয়াদিল্লির তরফে এখনও এ নিয়ে সাড়া না-মেলায় কিছুটা হলেও অস্বস্তিতে ঢাকা। সম্প্রতি ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং দেশটির সামরিক বাহিনীর শীর্ষ স্থানীয় কমান্ডারদের বাংলাদেশে চলমান পরিস্থিতির দিকে নজর রাখতে বলেছেন। ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্যের পর এ নিয়ে বাংলাদেশেও এক ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। জানা যাচ্ছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সামনে রেখে ভেতরে ভেতরে ইসলামিক রাষ্ট্র গড়ার ছক কষছে বাংলাদেশ। যা ভারতের জন্য অবশ্যই চাপের বিষয়। আর এরই মধ্যে যে বিষয়টা আরো বেশি উদ্বেগের সেটা হল, বাংলাদেশের জমি ব্যবহার করে সীমান্ত লাগোয়া পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলোতে নতুন করে জঙ্গি স্লিপার সেল খোলার উদ্যোগ নিয়েছে পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই। না এটুকুই নয়, আইএ আই এর এই পরিকল্পনায় যুক্ত আছে বা সহযোগিতা করছে ইউনুসের নেতৃত্বে গঠিত রাজাকার বাহিনীর সরকার। এমনকি জেল থেকে ছাড়া হচ্ছে একের পর এক কুখ্যাত জঙ্গিকে। আর এই সব কিছু ঢাকা এবং নয়া দিল্লির মধ্যে ইতিমধ্যেই সংঘাতের আবহ।রবিবার মন্ত্রকেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘ভারতের মন্ত্রীর বক্তব্যে আমরা যতটা না উদ্বিগ্ন, তার থেকে অনেক বেশি অবাক হয়েছি। কেন যে তিনি এমন কথা বললেন, সত্যিই তার কোনও কারণ খুঁজে পাইনি। ভারতের সঙ্গে আমাদের যুদ্ধ হওয়ার কোনও সম্ভাবনা আছে বলে আদৌ মনে করি না আমরা। ভারত শান্তিপ্রিয় দেশ। তবে আশপাশে যা পরিস্থিতি, তাতে দেশকে শত্রুর হাত থেকে রক্ষার করার জন্য সেনাবাহিনীকে সব সময়ে প্রস্তুত থাকতে হবে।’
কি আশ্চর্য সমাপতন! সেই ২০০০ সালে রাজ্যে তখন ভরা বাম শাসন। রাজ্যের প্রধান বিরোধী নেত্রী তখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সময়...
Read more
Discussion about this post