কালীঘাট মেট্রো স্টেশনের ডাউন প্লাটফর্ম ধরে হাঁটলেই দেখা মিলবে নতুন বেশকিছু গার্ডরেলের। তবে প্লাটফর্ম বরাবর আরও খানিকটা হেঁটে গেলে দেখা যাবে সেখানে গার্ডরেল নেই। এখানেই প্রশ্ন তাহলে কি অসম্পূর্ণভাবে গার্ডরেল গুলি আত্মহত্যা রুখতে বসানো হয়েছে? যাত্রীদের একাংশ এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন। তাঁদের মতে, সম্প্রতি যে ভাবে মেট্রোর লাইনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টার ঘটনা বেড়েছে, তা রুখতে এই পদক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ। যদিও অন্য একটা অংশের যাত্রীদের অভিযোগ, গার্ড রেল বসানোর পরে কোনও মেট্রোর রেক যদি একটু এগিয়ে বা পিছিয়ে দাঁড়ায়, তা হলে ওঠানামার ক্ষেত্রে খুবই সমস্যা হচ্ছে। যদিও মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। সম্প্রতি চাঁদনি চক মেট্রো স্টেশনে একটি মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। এক মহিলা যাত্রী তাঁর পাঁচ বছরের মেয়েকে নিয়ে ওই স্টেশনে ট্রেন থেকে নামেন। তার কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি মেয়েকে প্ল্যাটফর্মে দাঁড় করিয়ে রেখে একটি রেকের সামনে লাফিয়ে আত্মহত্যা করেন। ঘটনার ভয়াবহতায় চমকে ওঠেন অনেকেই। এরপর নতুন করে আলোচনা শুরু হয় মেট্রোর ট্র্যাকে আত্মহত্যা আটকানোর সম্ভাব্য পদ্ধতি নিয়ে। জানিয়ে রাখি, একটি মেট্রো প্ল্যাটফর্মের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৭৫ মিটার। এর মধ্যে ৫.৭ মিটার দূরত্বে গার্ডরেল বসতে চলেছে। প্ল্যাটফর্মে যেখানে মেট্রোর দরজা খোলা বন্ধ হয়, সেখানে ফাঁক থাকবে। ফলে যাত্রীদের অনেকের প্রশ্ন সেই ফাঁক গলে যে কেউ যে কোনও সময় লাইনে নেমে পড়তে পারেন। আবার গার্ডরেল যে উচ্চতার করা হয়েছে তা স্বাভাবিক উচ্চতার একজন মানুষের কোমর সমান। ফলে যে কেউ সেটাও টপকাতে পারবেন। তাই যাত্রীরা এর উদ্দেশ্য বুঝে উঠতে পারছেন না।
শিয়ালদহ আদালতে আরজি কর মামলার পঞ্চম দিন হলেও এই মামলায় ধৃত সঞ্জয় এই নিয়ে তৃতীয় দিন হাজিরায় উপস্থিত থাকছে। আজ...
Read more
Discussion about this post