বয়স যতই হোক না কেন, আজও অভিনেত্রীর বয়স দাঁড়িয়ে সেই ১৮তেই। সিনেমা থেকে ওয়েব সিরিজ, অভিনয়ের দুনিয়ায় সব সময়তেই টান টান উত্তেজনায় থাকেন তিনি। শুধু রূপের ছটাতেই নয়, ব্যক্তিত্বতেও একেবারে সুপারহিট। কোনও রূপ মেকআপ ছাড়া, সামনে দিয়ে হেঁটে গেলে বউদির শরীরি ভাষায় আজও যে ঠাকুরপোদের মন ছটফট করে ওঠে তা আর বলার অপেক্ষাই রাখে না। তবে অভিনয়ের দিকে তিনি যেমনই হোন না কেন ব্যক্তিগত দিকে একেবারে অন্য মানুষ তিনি। কার কথা বলছিলাম বলুন তো? কিছু কি গেস করতে পারছেন, তাহলে বলেই দিই, তিনি আর কেউ নন, টলিউডের সুপারহিট নায়িকা স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। অভিনেত্রীর সামাজিক মাধ্যম থেকে বোঝা যায়, শুধু পুরুষ না, মহিলাদেরও ক্রাশ তিনি। তবে জানেন এবার মেয়ে অন্বেষার ক্ষোভের শিকার হতে হল নায়িকাকে। কিন্তু কেন ? কি এমন ঘটেছিল সেদিন ? যা দেখে এতো রেগে গিয়েছেল অন্বেষা। ঘটনার সূত্রপাত কিছুদিন আগে। সেদিন স্বস্তিকার পরণে ছিল লাল পাড়ের সাদা শাড়ি, সঙ্গে স্লিপলেস কালো ব্লাউজ। খোঁপায় গোজা ফুলের মালা। কপালে ছোট্ট লাল টিপ। রূপোলি গয়নায় নায়িকা হয়ে উঠেছিলেন অনামিকা। হাতের কাঁচের ফাইন গ্লাসে রয়েছে মার্টিন। মার্টিন হল একপ্রকার ককটেল। যা তৈরিতে ব্যবহার করা হয় জিন। সেই ছবি স্যোশাল মাধ্যমে পোস্ট করেছেন অভিনেত্রী। ক্যাপশনে লিখেছেন এসপ্রেসো মার্টিনি, অন্বেষার পরামর্শে।
সেদিন মায়ের এই কর্মকাণ্ড দেখে রীতিমত ভিমড়ি খেয়েছিল অম্বেষা। মায়ের ছবির পোস্টের উত্তরে পাল্টা লিখেছিল, বারে লাল শাড়ি পড়ে এত কুল কীভাবে কাউকে লাগতে পারে। রেগে ছিলেন অন্বেষা কিন্তু মায়ের উপর ও রাগ ভালোবাসার ও সম্মানের।সেই সঙ্গে মায়ের উদ্দেশ্যে ছুঁড়ে দিয়েছিলেন বেশ কয়েকটা ভালোবাসার ইমোজি। খুব ছেলে বেলায় প্রতিম সেনের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল অভিনেত্রীর। স্বস্তিকা ও প্রতিমের মেয়ে অন্বেষা। তবে প্রতিম স্বস্তিকার বিয়ে খুব বেশিদিন টেকেনি। অন্বেষা যখন খুব ছোট তখনই তাঁদের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যায়। সেই থেকে সিঙ্গেল মাদার হয়েই মেয়েকে বড় করেছেন স্বস্তিকা। উচ্চ শিক্ষিত হওয়ার জন্য পড়াশোনা করতে কলকাতার বাইরে রয়েছে অন্বেষা। পড়াশোনার ফাঁকে বাড়ি ফিরলেই জমে উঠে মা মেয়ের কেমিস্ট্রি। তবে বাইরে থাকলেও এক অপরের সঙ্গে সব সময়তেই জড়িয়ে থাকেন তাঁরা
সলমনের পর এবার টার্গেটে কিং খান। প্রাণনাশের হুমকি পেলেন শাহরুখ খান। বৃহস্পতিবার ছত্তিশগড় থেকে একটি উড়োফোনে শাহরুখকে প্রাণে মারার হুমকি...
Read more
Discussion about this post