ভোটের আগে দফায় দফায় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে সন্দেশখালি। একাধিক অভিযোগ উঠেছিল শেখ শাহাজাহান ও তার বাহিনীর বিরুদ্ধে। ভোটের মধ্যেও বিরাম নেই অশান্তিতে। প্রকাশ্যে এসেছে সন্দেশখালির একটার পর একটা ভিডিও। কোথাও দেখা যাচ্ছে বিজেপি নেতা বলছেন, সন্দেশখালির গোটা ঘটনাই সাজানো। কোথাও আবার বসিরহাটের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র দাবি করছেন, রাষ্ট্রপতির কাছে যেই মহিলাদের নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, তাঁরা আসল আন্দোলনকারী নন। যা নিয়ে তোলপাড় পড়ে গেছে রাজ্য রাজনীতিতে।
সম্প্রতি, মাম্পি দাসের বিরুদ্ধে সন্দেশখালির মহিলাদের একাংশ অভিযোগ তোলেন, তাঁদের জোর করে সাদা কাগজে সই করানো হয়েছিল. এবং তার ওপর শ্লীলতাহানির ভুয়ো অভিযোগ লেখা হয়েছিল। এই ঘটনায় মঙ্গলবার জামিনের আবেদন করতে গেলে মাম্পিকে জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত। এর মধ্যেই তৃণমূল এবং পুলিশের বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলছেন মহিলারা। তাঁরা বলছেন, ‘রাতের অন্ধকারে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা এবং পুলিশ এলাকায় ঢুকে অত্যাচার চালাচ্ছে।
আমরা এলাকায় কোনও তৃণমূলের নেতা ও পুলিশ কর্মীদের ঢুকতে দেবো না’। সোমবারের পর মঙ্গলবার রাতেও বেড়মজুরের বটতলা এলাকায় ঝাঁটা হাতে গ্রাম পাহারা দিলেন মহিলারা।উল্লেখ্য, শেষ দফায় ভোট রয়েছে বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রে. তার আগে বারবার খবরের শিরোনামে উঠে আসছে সন্দেশখালি। এবার তৃণমূল এবং পুলিশকে রুখতে রাত জাগছেন এলাকার মহিলারা।
Discussion about this post