স্বাস্থ্য ব্যবস্থার আমূল বদল চাইছেন জুনিয়র ডাক্তারা। বদলাতে হবে ভোল, চাই সুস্থ-সুষ্ঠ পরিষেবা। তিলোত্তমা কাণ্ডের আবহে স্বাস্থ্য সংস্কারের ১০ দফা দাবি সামনে রেখে আমরণ অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। এদিকে মঙ্গলবার ষষ্ঠবারের জন্য সুপ্রিম কোর্টে ওঠে আর জি কর মামলার শুনানি। সিবিআই-এর তরফে পঞ্চম স্টেটাস রিপোর্ট জমা দিলেন সলিসিটর জেনেরাল তুষার মেহতা। স্টেটাস রিপোর্ট হাতে পেয়ে প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, ‘আর্থিক দুর্নীতি মামলায় বেশ কয়েকটি বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে উল্লেখ করেছে সিবিআই’। আর্থিক দুর্নীতি মামলার সঙ্গে খুন ও ধর্ষণ মামলার কোনও যোগসূত্র রয়েছে কিনা, সেদিকটাও তদন্ত করছে সিবিআই। পাশাপাশি, সঞ্জয় রায় ছাড়া আর কেউ এই ঘটনার পিছনে রয়েছে কিনা, তাও তদন্ত করা হচ্ছে। ‘সিবিআই-র আধিকারিকরা নিহত চিকিৎসকের অভিভাবকদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন’, জানালেন সলিসিটর জেনারেল। পাশাপাশি, সিভিক ভল্ন্টিয়ারদের নিযোগের প্রসঙ্গও উঠলো এই শুনানিতে। কীভাবে সিভিকদের নিয়োগ করা হয়, কারা নিয়োগ করে, জানতে চাইলো সুপ্রিম কোর্ট। পরের শুনানিতে এই নিয়ে যাবতীয় তথ্য চাইলেন প্রধান বিচারপতি। অন্যদিকে, বিচারপতিরা জানতে চাইলেন, জুনিয়র ডাক্তাররা কাজে ফিরেছেন কিনা। উত্তরে জুনিয়র ডাক্তারদের তরফে আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিংহ বলেন, অনশনরত ডাক্তাররা ছাড়া সকলেই কাজে যোগ দিয়েছেন। এই শুনানিতে বিশেষ নজর ছিল স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে রাজ্য আ কী কী পদক্ষেপ করেছে। রাজ্যের মেডিক্যাল কলেজগুলিতে সিসিটিভি বসানো, শৌচালয়, রেস্টরুম ইত্যাদি কাজ কত দূর এগিয়েছে, সে সম্পর্কে তথ্য জমা দিয়েছে রাজ্য। রাজ্য জানিয়েছে, এই কাজের জন্য হাজার কোটির বেশি বরাদ্দ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে অনেক কাজ হয়ে গেছে। বাকি কাজ ২৫ অক্টোবরের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে। আর আরজি করের কাজ শেষ হবে ৩১ অক্টোবরের মধ্যে। উল্লেখ্য, আরজি কর মামলার পরবর্তী শুনানি হবে দীপাবলির পর।
মঙ্গলবার জম্মু ও কাশ্মীরের বিখ্যাত পর্যটনকেন্দ্র পহেলগাঁওয়ে এক ভয়াবহ জঙ্গিহানা হয়। জঙ্গিদের এলোপাথাড়ি গুলিতে নিহত হয়েছেন অন্তত ২৫ জন পর্যটক।...
Read more
Discussion about this post