লাইনচ্যুত শালিমারগামী সেকেন্দ্রাবাদ এক্সপ্রেস। শনিবার ভোর ৫টা ৩১ মিনিটে সেকেন্দ্রাবাদ-শালিমার উইকলি সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। লাইনচ্যুত হয় যাত্রীবাহী দু’টি কামরা এবং একটি পার্সেল ভ্যান। সেই সময় ট্রেনটির গতিবেগ কম থাকায় বড় দুর্ঘটনা এড়ানো গিয়েছে। এখনও পর্যন্ত হতাহতের কোনও খবর নেই। এদিকে এর জেরে দক্ষিণ-পূর্ব শাখায় সাময়িকভাবে ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয়ে পড়েছিল। সেকেন্দ্রাবাদ থেকে শালিমারের দিকে আসছিল ট্রেনটি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ভোরে প্রচণ্ড শব্দে কেঁপে ওঠে ট্রেনটি। ঝাঁকুনিতে যাত্রীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। যে লাইনে ট্রেনটির ঢোকার কথা ছিল, সেখানে না ঢুকে পাশের লাইনে চলে যাওয়ায় এই বিপত্তি বলে মনে করা হচ্ছে। তবে ট্রেনটির গতি কম থাকায় বড়সড়ো দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয়েছে। যে জায়গায় রেল দূর্ঘটনা ঘটেছে সেখানে পয়েন্ট সেটিংয়ে বিভ্রাট হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। এই বিভ্রাট কার্যত অবাক করেছে রেল আধিকারিকদের। কী ভাবে ইঞ্জিন আর তার পরের বগির পরেই পয়েন্ট রিভার্স হয়ে গেল? তার উত্তর খুঁজছেন তদন্তকারীরা। সেই কারণেই নজরে রিলে রুম। পাঁচ সদস্যের তদন্তকারীরা এটি খতিয়ে দেখছেন। এই রেল দুর্ঘটনা কে কেন্দ্র করে একাধিক প্রশ্ন উঠে আসছে।। রেলের স্বয়ংক্রিয় সিগন্যাল ব্যবস্থা কি কেউ বদলাতে পারেন? পারলে কী ভাবে তা সম্ভব? দুর্ঘটনার আগে নলপুর স্টেশনের রিলে রুমে ‘লজিকের’ কি কিছু বদল হয়েছিল? যদিও অনেক আগেই বার বার প্রশ্ন উঠেছে রেল সুরক্ষা নিয়ে।
সাতসকালেই ঘটে গেল ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা। হায়দরাবাদে বেলাইন হয়ে গেল পণ্যবাহী ট্রেনের একাধিক কামরা। ঘটনাটি ঘটেছে হায়দারাবাদের পেদ্দাপালি এবং রামাগুন্ডমের...
Read more
Discussion about this post