ঝড়ে বিধ্বস্ত শতাধিক পরিবার। এলাকায় পৌঁছালেন বিধায়ক অলোক জলদাতা। ক্ষণিকের ঝড়ে তছনছ নদীর পাড়ে শতাধিক ঘর-বাড়ি। মথুরাপুরের ১ ও ২ নং ব্লকের ঘটনা।
তীব্র গরমে নাভিশ্বাস উঠছে রাজ্যবাসীর। পশ্চিমের কোন কোন জেলার তাপমাত্রা ছাড়িয়েছে স্বাভাবিকের থেকে ৬ থেকে ৭ ডিগ্রি। দুপুর হলেই রাস্তাঘাট শুনশান। কালবৈশাখীর অনুপস্থিতিতে হাঁড় জ্বালানো গরমে রীতিমত দম বন্ধকর অবস্থা। প্রবল গরমে যখন ধুঁকছে রাজ্যবাসী সেইসময় কিছুটা হলেও স্বস্তির বার্তা বয়ে আনল ক্ষণিকের ঝড়। এলাকা মথুরাপুরের ১ ও ২ নং ব্লকের মহব্বত নগরী। এই ঝড়ে গরম থেকে সাময়িক স্বস্তি মিললেও মাথায় হাত পড়েছে এলাকাবাসীর। ঝড় দেখেই ঘর ছেড়ে পালিয়ে ছিলেন তাঁরা। ফিরে এসে দেখেন সবশেষ। ভেঙে পড়েছে অস্থায়ী দরমার ঘর। কোনটার বা চাল উড়ে গিয়েছে।
ঝড়ে কম বেশি আহত হয়েছেন গ্রামবাসীরা। ঝড়ের প্রকোপ থেকে রক্ষা পাইনি গবাদি পশুও। অবলা জীবগুলো কম বেশি চোট পেয়েছে। সকাল হতেই ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়েছেন বিধায়ক অলোক জলদাতা। সার্বিক পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন। ভোটের মুখে জলপাইগুড়ির ময়নাগুড়ি সহ বিস্তৃর্ণ এলাকায় আছড়ে পড়েছিল টর্নেডো। রাতারাতি মুখ্যমন্ত্রী ছুটে গিয়েছিলেন সেখানে। এবার ভোটের মাঝে আরও এক ঝড় আছড়ে পড়ল। কারোর প্রাণহানি না ঘটলেও তীব্র দাবদাহের মাঝে স্বস্তির ঝড়ে ঘর ছাড়া হলেন অনেকেই।
বাংলায় একটা প্রবাদ আছে, "গাধা গুলিয়ে জল খায়"। বর্তমান রাজ্য প্রশাসনের অবস্থা ঠিক সেরকমই। যে দাবি মানতেই হল, সেই সিদ্ধান্ত...
Read more
Discussion about this post