বাঁকুড়ার ২ নম্বর ব্লকের মানকানালি গ্রাম পঞ্চায়েত অঞ্চলের ভোটার তালিকায় জলজল করছে ২৫ থেকে ৩০ জন মৃত ভোটারের নাম। মৃত ভোটারদের ভোটার তালিকায় নাম, পারষ্পরিক দায় ঠেলাঠেলি শুরু হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে।
কারো মৃত্যু হয়েছে ৫ বছর আগে আবার কারো মৃত্যু হয়েছে ১০ বছর আগে, আজও ভোটার তালিকায় জলজল করছে ২৫ থেকে ৩০ জন মৃত ভোটারের নাম। বাঁকুড়ার ২ নম্বর ব্লকের মানকানালি গ্রাম পঞ্চায়েতের পাশাপাশি দুটি গ্রামে এলাকায় বাড়ি বাড়ি ভোটার তালিকা নিয়ে ঘুরতে উঠে এলো এমনই তথ্য। স্থানীয়দের দাবী পরিবারের তরফে ভোটারদের মৃত্যুর তথ্য স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতে জানানো হলে রেশন সহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু ভোটার তালিকা থেকে তাদের নাম বাদ দেওয়া হয়নি আজও। মৃত ভোটারদের এভাবে ভোটার তালিকায় নাম থেকে যাওয়া নিয়ে পারষ্পরিক দায় ঠেলাঠেলি শুরু হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে।
তৃনমূল নেতৃত্বের দাবী সরকারী দপ্তর গুলিতে এখনো বামপন্থী কর্মীদের প্রভাব রয়েছে। সেই কর্মীরাই বিজেপির সঙ্গে যোগসাজস করে মৃতদের নাম ভোটার তালিকায় রেখে দিয়েছে।
বামেদের পাল্টা দাবী, বিজেপির সঙ্গে যে তৃনমূলের আঁতাত রয়েছে তা সারা রাজ্যের মানুষ জানেন। ভোটে কারচুপি করার ক্ষেত্রে তৃনমূল সিদ্ধহস্ত তা কারো অজানা নয়। এখন নিজেদের ভাবমূর্তি উদ্ধার করতে তারা এই সব করে বেড়াচ্ছে, কিন্তু তাতে লাভ কিছু হবে না।
বিজেপির দাবী, রাজ্য সরকারি কর্মীদের মাধ্যমেই নির্বাচন কমিশন ভোটার তালিকায় নাম সংযোজন ও বিয়োজন করে থাকে। এক্ষেত্রে মৃত ভোটারদের নাম তালিকা থেকে বিয়োজন করা না হয়ে থাকলে তার সম্পূর্ণ দায় রাজ্যের।
ক্যাব চালকের সন্দেহ সত্যি করে কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ের ধারে ট্রলি ব্যাগের ভিতর থেকে উদ্ধার হল মৃতদেহ। কুমোরটুলির পর এবার ঘোলা থানার...
Read more
Discussion about this post