সেনাপ্রধানের নির্দেশে জোর কদমে শুরু হয়েছে অত্যাচার দমনের কাজ। আর তারই ফল স্বরুপ উদ্ধার হচ্ছে অস্ত্র গোলা বারুদ। বারবার ধরা খাচ্ছে ছাত্রনেতারা। কখনও কখনও ধরা পড়ার ভয়ে মাঠে ঘাটে নর্দমায় অস্ত্র গোলা গুলি ফেলে চলে যাচ্ছে তারা। ইউনূসের চরম দ্বিচারিতা ধরে ফেলেছে দেশের জনগন। নোবেল বিজয়ীর সম্মানকে কাজে লাগিয়ে যে খুব বেশী দিন মানুষকে বোকা বানাতে পারবেন না তিনি, তা তিনি নিজেও বুঝে গেছেন। তাই নিজের আখের গুছানোতেই জোর দিয়েছিলেন তিন। ইউনূস সাহেব ক্ষমতার স্বাদ ভুলতে পারছেন না, আর ক্ষমতায় থাকার জন্যই সংস্কার নামক গাজরটি সব দলগুলির সামনে ঝুলিয়ে রেখেছেন তিনি। তাই বিএনপি জোর দিয়ে বলতে পারবেই না যে ভোট ফেব্রুয়ারীতেই হবে। তার কারণ হল সংস্কার। সেনাদের অভিযানের কথায় পরে আসছি আগে দেখে নিই বিএনপির ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্নে কিভাবে জল ঢালছে সংস্কার নামক গাজরটি।।
একদিকে যখন ভোট নিয়ে সবদলগুলি চাপ দিচ্ছে, অথচ ইউনূস সাহেব সংস্কারের দোহাই দিয়ে ভোটকে অনিশ্চিত করে রেখেছেন।এমনকি বিদেশে গিয়ে সাখ্যাৎকার দিয়ে দেশের মানুষকে বোকা বলছেন। হাতে টাকা গুঁজে দিলেই নাকি দেশের মানুষ যেখানে বলা হবে সেখানেই ভোট দিয়ে দিবে বলছেন।আর তিনি নাকি এমন সংস্কার করবেন যে এগুলি বন্ধ হয়ে যাবে এবং সারা বিশ্ব চমকে উঠবে তার সংস্কারের বহর দেখে। ঠিক তখন সেনাপ্রধানের নির্দেশে শুরু হয়েছে সেনা অভিযান। যার মাধ্যমে শুধু অস্ত্র উদ্ধার নয়, মব ভায়োলেন্স এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে যে অত্যাচার চলছে তার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে সেনাবাহীনি।
আবার অন্যদিকে সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ ছিল যে বিডিআর হত্যাকান্ডে সঠিক তদন্ত হচ্ছে না, সেনার মধ্যে কেউ এই ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে এবং সেনাপ্রধান তাকে আড়াল করছেন, এসবেরও জবাব দেওয়া হল সেনার পক্ষ থেকে।। তবে শুধু দেশে নয় বিদেশ থেকেও চাপ অব্যাহত ইউনূস সাহেবের উপর, তিনি যে যে অপরাধগুলি করেছেন তার তদন্ত করে এবং তথ্যদি প্রমান পাওয়ার পর আন্তজার্তিক আদালতে মানবতা বিরোধী মামলা হয়েছে বাংলাদেশের বর্তমান প্রধান উপদেষ্টার নামে। আর মামলাটি পরিচালনা করছে ডাউটি স্ট্রিট চেম্বার নামে একটি আইনি প্রতিষ্ঠান। যারা নিজেরা আগে তথ্য প্রমান বের করে তবেই মামলা করে। তাই কোন মামলায় তারা হারে না। আর এই মামলা থেকে মুক্তি পেতেই স্টার্মারের সাথে দেখা করতে চেয়েছিলেন। এখন মহম্মদ ইউনূসের পালাবার পথ নেই বলেলেই চলে।
Discussion about this post