১৬ই এপ্রিল ইডেন গার্ডেনসে মুখোমুখি হয়েছিল রাজস্থান রয়েলস এবং কেকেআর । কেকেআরের ২২৩রান, একসময় মনে হয়েছিল কিছুতেই তুলতে পারবে না রাজস্থান রয়েলস। কিন্তু জশ বাটলার ৬০ বলে ১৬৭ রান করে নট আউট থেকে ম্যাচ জেতালেন । ১৫ ওভারের আগে মনে হয়নি যে আজকের ম্যাচটা জিততে পারে রাজস্থান রয়েলস। জেতার পরে বাটলার জানালেন আমার একার পক্ষে জেতানো সম্ভব ছিল না। টসে জিতে রাজস্হান রয়্যালস, কেকেআর কে ব্যাট করতে পাঠায় । শুরুতেই ফিলসাল্ট আউট হয়ে যাওয়ায় একটু ধরে খেলতে শুরু করে সুনীল নারিন । তারপর অঙ্গকৃশ এবং নারিন হাত তুলে মারতে শুরু করে । ৩০ রান করে অঙ্গকৃশ আউট হয়ে যায়। এরপর কোন শ্রেণীর দাঁড়াতে পারেনি সুনীল নারিন ছাড়া । ৫৬ বলে ১০৯করে নারিন আউট হয়ে যায় । কেকেআরের ইনিংস শেষ হয় ২২৩ রানে । ব্যাট করতে নামে বিপর্যয়ের মুখে পরে রাজস্থান রয়েলস ।রিয়ন পরাগ অল্প কিছু রান করে আউট হয়ে যায় । ৮৭ রানে সাত উইকেট পড়ে যায় রাজস্থানের । যশ বাটলার কিন্তু একটা দিক ধরে রেখেছিল ওপেন করতে নেমে । এবার তার সঙ্গী হয় রভম্যান পাওয়েল । পাওয়েল আউট হয়ে যায় ২৬ রান করে । ১৫ ওভারের পর শুরু হয় যশ বাটলারের তান্ডব । ১০৭ রান করে নট আউট থেকে তিনি দলকে জেতানো । এর জন্য তিনি খেলেন মাত্র ৬০টি বল। এই জয়ের পর তাকে বলা হয় যে আপনি তো একাই জিতিয়ে দিলেন ।তখন যশ বলেন যে আমার একার পক্ষে যেতানো সম্ভব ছিল না। ক্রিকেট টিম গেম কোন একজনের পক্ষে দলকে জেতা সম্ভব নয় । রিয়ান পরাগ ও রভম্যান পাওয়েল আমাকে যথেষ্ট ভালো সাহায্য করেছে । এই জয় রাজস্থান দলের তার একার নয়। এখন পর্যন্ত মাত্র একটি ম্যাচ ছেড়ে রাজস্থান এক নম্বর রয়েছে । এই কৃতিত্ব ক্যাপ্টেন সহ সমস্ত দলের এবং টিম ম্যানেজমেন্টের । এবছর যশ বাটলার দুটি সেঞ্চুরি করলে ও তার দলকেই কৃতিত্ব দিচ্ছেন তাদের জয়ে
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতের অংশ গ্রহন নিয়ে, পাকিস্তানের সঙ্গে অনেক দড়ি টানাটানির পর, যদিও বা হাইব্রিড মডেলে ভারত পাকিস্তান রাজি হল।...
Read more
Discussion about this post