গণমাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে ৩২ নম্বর ধানমন্ডির বাসভবন ভাঙচুরের ঘটনা। বিভিন্ন গণমাধ্যমে উঠে এসেছে এই তান্ডব লীলার চাঞ্চল্যকর সব তথ্য।
আন্দোলনটি ছিল বৈষম্যের, তৈরি হয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নাম দিয়েছিল ছাত্র-জনতার ঐক্য। ধ্বংস হচ্ছে ৭১ এর ইতিহাস, তৈরি হচ্ছে নারকীয়তা। আর এসবের মাঝে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি বিজড়িত বাসভবন। আর যে ঘটনা শুধু বাংলাদেশের গণমাধ্যম নয় বিভিন্ন তোর যদি গণমাধ্যমের শিরোনামে উঠে এসেছে।
তবে সাবেক স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, এম সাখাওয়াত হোসেন এই ঘটনার সঠিক বিচার চেয়েছেন। গোটা ঘটনার অন্য তদন্ত চেয়ে জাতের সামনে উপস্থাপন করারও বার্তা দিয়েছেন।
অধিকার পরিষদের রাশেদ খান জানিয়েছেন, ইতিহাস কখনও মুছে ফেলা যায় না, শেখ হাসিনা দৃঢ়ভাবে তার বক্তব্য গনমাধ্যমে উপস্থাপন করেন। তিনি জানতেন যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবন ধ্বংসস্তূপে পরিণত করা হবে। তারপরও হাসিনা তার বক্তব্য রেখেছেন। মনে করেন এই যুদ্ধে প্রকৃত অর্থে জয়লাভ করেছেন শেখ হাসিনা।
রাজনীতিবিদদের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশকে প্রতিনিয়ত জঙ্গিবাদী ও সন্ত্রাসী মৌলবাদী রাষ্ট্রে পরিণত করা হচ্ছে।
এই সবকিছুর পর সরকার আশা করে, ভারত যেন তার ভূখণ্ডকে বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করে এমন কাজে ব্যবহৃত হতে না দেয় এবং শেখ হাসিনাকে বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ না দেয়। অন্তর্বর্তী সরকার ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি চায় না।
জুলাই হত্যাকাণ্ডে যারা জড়িত ছিল তাদের বিচারকাজ পুরোদমে এগিয়ে চলছে। এই বিচার নিশ্চিত করে গণহত্যাকারীদের উপযুক্ত শাস্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে কী কী আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া যায় তা সরকার খতিয়ে দেখবে।
Discussion about this post